এই তারিখে
Job Circular BD
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
Introduction: George Orwell's essay "Shooting an
Elephant" provides a critical exploration of imperialism through the lens
of his personal experience as a British police officer in colonial Burma. This
essay examines Orwell's attitude towards imperialism, highlighting his disdain
for its oppressive nature and its impact on both the colonizers and the colonized.
Through vivid descriptions and introspective reflections, Orwell exposes the
moral conflicts and dehumanizing effects inherent in imperialist systems.
Reluctant Conformity to Imperial Expectations: Orwell's
narrative begins with an acknowledgment of his own position as an imperialist
figure and his understanding of imperialism as an "evil thing." He
candidly states, "I had no intention of shooting the elephant... but at
that moment I glanced round at the crowd that had followed me. It was an
immense crowd, two thousand at the least and growing every minute." This
quotation reveals the external pressures imposed upon Orwell, highlighting his
reluctance to conform to the expectations of the colonized people. His position
as a representative of British authority forces him to act against his own
moral convictions, thus underscoring his critical attitude towards imperialism.
The Burden of Power and Loss of Freedom: Orwell vividly
depicts the dehumanizing effects of imperialism on the colonizers, particularly
through the burden of power they bear. He describes the tension and resentment
he feels as an imperialist, stating, "And suddenly I realized that I
should have to shoot the elephant after all. The people expected it of me, and
I had got to do it." This quotation highlights the loss of individual
agency and the moral compromises demanded by imperialism. Orwell's critical
attitude is evident as he recognizes that the white man, when turned tyrant,
destroys his own freedom. This understanding reflects his disdain for the
oppressive impact of imperialism on both the colonizers and the colonized.
The Oppressed and Resentful Colonized: Throughout the essay,
Orwell sheds light on the dynamics between the colonizers and the colonized,
emphasizing the resentful and oppressed position of the Burmese people. He
describes the Burmese crowd as having "yellow faces" and reveals his
awareness of their hostility towards him as a symbol of British authority.
Orwell's portrayal of the Burmese people as oppressed and unable to challenge
or resist imperial power reflects his critical attitude towards the inherent
inequalities of imperialism. This depiction serves to highlight the imbalanced
power dynamics and the destructive impact of imperialism on the social fabric
of the colonized society.
The Elephant as a Symbol of Imperial Burden: The incident
involving the elephant serves as a powerful metaphor for the broader issue of
imperialism. Orwell's inner conflict about shooting the elephant represents the
larger moral conflict of imperial domination. He describes the elephant as
"peaceful" and "harmless" when not provoked, implying that
the burden of imperialism lies on the oppressors. Orwell's critical attitude
becomes apparent as he recognizes the moral dilemma of acting against his own
judgment and succumbing to the expectations of the colonized crowd.
Conclusion: George Orwell's "Shooting an Elephant"
portrays a critical attitude towards imperialism. Through his personal
experiences in colonial Burma, Orwell exposes the oppressive nature of
imperialism and its far-reaching impact on both the colonizers and the
colonized. His narrative captures the moral conflicts, loss of individual
freedom, and dehumanizing effects experienced by those caught within the
imperialist system. By examining the dynamics between the colonizers and the
colonized, Orwell highlights the inequalities and resentments inherent in
imperial domination. Ultimately, "Shooting an Elephant" stands as a
powerful critique of imperialism, reflecting Orwell's critical attitude towards
the oppressive and destructive nature of imperialist structures.
ভূমিকা: জর্জ অরওয়েলের "শুটিং অ্যান
এলিফ্যান্ট" প্রবন্ধটি ঔপনিবেশিক
বার্মায় একজন ব্রিটিশ পুলিশ অফিসার হিসাবে তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার লেন্সের মাধ্যমে সাম্রাজ্যবাদের একটি সমালোচনামূলক অনুসন্ধান প্রদান
করে। এই প্রবন্ধটি সাম্রাজ্যবাদের প্রতি
অরওয়েলের মনোভাব পরীক্ষা করে, এর নিপীড়ক প্রকৃতির জন্য তার ঘৃণা এবং উপনিবেশকারী এবং উপনিবেশিত উভয়ের উপর এর প্রভাব তুলে ধরে। প্রাণবন্ত
বর্ণনা এবং অন্তর্নিহিত প্রতিফলনের মাধ্যমে,
অরওয়েল সাম্রাজ্যবাদী ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত নৈতিক দ্বন্দ্ব এবং অমানবিক প্রভাবগুলিকে উন্মোচিত করেন।
সাম্রাজ্যবাদী প্রত্যাশার সাথে অনিচ্ছুক সামঞ্জস্যতা: অরওয়েলের আখ্যানটি একটি সাম্রাজ্যবাদী ব্যক্তিত্ব হিসাবে তার নিজের
অবস্থানের স্বীকৃতি এবং একটি "দুষ্ট জিনিস" হিসাবে সাম্রাজ্যবাদ সম্পর্কে তার বোঝার মাধ্যমে
শুরু হয়। তিনি অকপটে বলেছেন, "আমার হাতিকে
গুলি করার কোনো ইচ্ছা ছিল না... কিন্তু সেই মুহূর্তে আমি চারপাশে
তাকালাম আমার পিছু নেওয়া ভিড়ের দিকে। এটি একটি বিশাল ভিড় ছিল, কমপক্ষে দুই হাজার এবং প্রতি মিনিটে বাড়ছে।" এই উদ্ধৃতিটি
অরওয়েলের উপর আরোপিত বাহ্যিক চাপকে প্রকাশ
করে, উপনিবেশিত জনগণের প্রত্যাশা পূরণে তার অনীহাকে তুলে ধরে। ব্রিটিশ কর্তৃত্বের প্রতিনিধি হিসাবে তার অবস্থান তাকে তার নিজস্ব
নৈতিক বিশ্বাসের বিরুদ্ধে কাজ করতে বাধ্য
করে, এইভাবে সাম্রাজ্যবাদের প্রতি তার সমালোচনামূলক মনোভাবের উপর জোর দেয়।
ক্ষমতার বোঝা এবং স্বাধীনতার ক্ষতি: অরওয়েল ঔপনিবেশিকদের
উপর সাম্রাজ্যবাদের অমানবিক প্রভাবকে স্পষ্টভাবে চিত্রিত করেছেন,
বিশেষ করে ক্ষমতার বোঝা তাদের বহন করার মাধ্যমে। তিনি একজন সাম্রাজ্যবাদী হিসাবে যে উত্তেজনা এবং বিরক্তি
অনুভব করেন তা বর্ণনা করে বলেন,
"এবং হঠাৎ করেই আমি বুঝতে পারলাম যে আমার হাতিকে গুলি করতে হবে। লোকেরা আমার কাছ থেকে এটি আশা করেছিল এবং আমাকে এটি করতে হয়েছিল।"
এই উদ্ধৃতিটি পৃথক সংস্থার ক্ষতি
এবং সাম্রাজ্যবাদের দাবিকৃত নৈতিক আপসকে তুলে ধরে। অরওয়েলের সমালোচনামূলক মনোভাব স্পষ্ট হয় কারণ তিনি স্বীকার করেন যে শ্বেতাঙ্গ
মানুষ, যখন অত্যাচারী হয়ে ওঠে, তখন তার নিজের
স্বাধীনতা নষ্ট করে। এই উপলব্ধি উপনিবেশকারী এবং উপনিবেশিত উভয়ের উপর সাম্রাজ্যবাদের নিপীড়নমূলক প্রভাবের প্রতি তার ঘৃণা
প্রতিফলিত করে।
নিপীড়িত এবং বিরক্তিকর উপনিবেশিত: প্রবন্ধ জুড়ে, অরওয়েল
উপনিবেশকারী এবং উপনিবেশিতদের মধ্যে গতিশীলতার উপর আলোকপাত করেছেন,
বার্মিজ জনগণের বিরক্তি এবং নিপীড়িত
অবস্থানের উপর জোর দিয়েছেন। তিনি বার্মিজ জনতাকে "হলুদ মুখ"
বলে বর্ণনা করেছেন এবং ব্রিটিশ কর্তৃত্বের প্রতীক হিসাবে তার
প্রতি তাদের শত্রুতা সম্পর্কে তার সচেতনতা
প্রকাশ করেছেন। অরওয়েলের বার্মিজ জনগণকে নিপীড়িত এবং সাম্রাজ্যবাদী শক্তিকে চ্যালেঞ্জ বা প্রতিরোধ করতে অক্ষম হিসাবে চিত্রিত করা
সাম্রাজ্যবাদের অন্তর্নিহিত অসাম্যের প্রতি তার
সমালোচনামূলক মনোভাবকে প্রতিফলিত করে। এই চিত্রণটি ভারসাম্যহীন শক্তির গতিশীলতা এবং ঔপনিবেশিক সমাজের সামাজিক কাঠামোতে সাম্রাজ্যবাদের
ধ্বংসাত্মক প্রভাবকে তুলে ধরে।
সাম্রাজ্যের বোঝার প্রতীক হিসাবে হাতি: হাতির সাথে জড়িত
ঘটনাটি সাম্রাজ্যবাদের বিস্তৃত ইস্যুতে একটি শক্তিশালী রূপক হিসাবে
কাজ করে। হাতি গুলি করার বিষয়ে
অরওয়েলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্যের বৃহত্তর নৈতিক সংঘাতের প্রতিনিধিত্ব করে। তিনি হাতিটিকে "শান্তিপ্রিয়"
এবং "নিরাপদ" হিসাবে বর্ণনা করেন যখন উস্কানি দেওয়া হয় না,
ইঙ্গিত করে যে সাম্রাজ্যবাদের বোঝা অত্যাচারীদের
উপর বর্তায়। অরওয়েলের সমালোচনামূলক মনোভাব স্পষ্ট হয়ে ওঠে কারণ তিনি তার নিজের বিচারের বিরুদ্ধে কাজ করার এবং উপনিবেশিত জনতার
প্রত্যাশার কাছে আত্মসমর্পণ করার নৈতিক
দ্বিধাকে স্বীকৃতি দেন।
উপসংহার: জর্জ অরওয়েলের "শুটিং অ্যান
এলিফ্যান্ট" সাম্রাজ্যবাদের প্রতি একটি
সমালোচনামূলক মনোভাব চিত্রিত করে। ঔপনিবেশিক বার্মায় তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার মাধ্যমে, অরওয়েল সাম্রাজ্যবাদের নিপীড়নমূলক প্রকৃতি এবং উপনিবেশকারী
এবং উপনিবেশিত উভয়ের উপর এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব প্রকাশ
করেছেন। তার আখ্যানটি সাম্রাজ্যবাদী ব্যবস্থায় ধরা পড়া
ব্যক্তিদের দ্বারা নৈতিক দ্বন্দ্ব, ব্যক্তি স্বাধীনতার ক্ষতি এবং অমানবিক
প্রভাবগুলিকে ধারণ করে। ঔপনিবেশিক এবং উপনিবেশিতদের মধ্যে গতিশীলতা পরীক্ষা
করে, অরওয়েল সাম্রাজ্যের আধিপত্যের অন্তর্নিহিত অসমতা এবং বিরক্তিগুলি
তুলে ধরেন। শেষ পর্যন্ত, "শুটিং অ্যান এলিফ্যান্ট" সাম্রাজ্যবাদের
একটি শক্তিশালী সমালোচনা হিসাবে দাঁড়িয়েছে,
যা সাম্রাজ্যবাদী কাঠামোর নিপীড়ক এবং ধ্বংসাত্মক প্রকৃতির প্রতি অরওয়েলের সমালোচনামূলক মনোভাবকে প্রতিফলিত করে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন